শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৩৩ পূর্বাহ্ন
বিপ্লব হোসেন ফারুক,
গাজীপুর কাশিমপুর থানাধীন গোবিন্দ বাড়ি মৌজায় এস এ ১নং খতিয়ানের ৮২৫ দাগে বিগত জরিপে প্রতারণামূলক লিখনিতে ৩,৩৯ শতক ভূমি ৫০০খতিয়ানে আর এস ২৭৭৪দাগে আপন ভাই কে পিতা হিসেবে উল্লেখ করে ব্যক্তিমালিকানা অন্তর্ভুক্তি ঘটায়। আর এস রেকর্ডের স্বপক্ষে দালিলিক তথ্য মতে সঠিক কোন প্রমাণ নেই অথচ এরই উপর ভিত্তি করে চলমান জরিপে বিডিএস রেকর্ডর পর্চা দেওয়া শুরু হলে গণমাধ্যম কর্মীগণ এতে বাধা প্রদান করে একাধিক মিডিয়াতে সংবাদ প্রকাশ করেন। এ বিষয়টি জেলা প্রশাসকের নজরে এলে তিনি সহকারী ভূমি কর্মকর্তাদের সার্বিক কাগজপত্র পর্যালোচনা করে প্রতিবেদন প্রেরণের নির্দেশ প্রদান করেন। জেলা প্রশাসক ভূমি কর্মকর্তার প্রতিবেদন প্রাপ্তিতে অবগত হয়ে চলমান জরিপে ৩০ ধারায় রাষ্ট্রীয় সম্পত্তির উপর বিডিএস রেকর্ড না দেওয়ার লক্ষ্যে আপত্তি প্রতিবেদন দাখিল করেন। কিন্তু গাজীপুরে দায়িত্বরত সেটেলমেন্ট কর্মকর্তা কাজী মুশতাক আহমেদ রাষ্ট্রপক্ষের স্বার্থ জলাঞ্জলি দিয়ে ১৯৫৫এর প্রজাস্বত্ব আইনে করণিক ভুল ও প্রতারণামূলক লেখনীর বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে আমলে না নিয়ে ব্যক্তি কর্তৃক প্রভাবিত হয়ে অন্যায়ভাবে লাভবান হওয়ার আশায় কাজী মুশতাক আহমেদ ও সহকারী (প্রেসকার) জাকির হোসেনের স্বেচ্ছাচারিতায় চলমান জরিপে ভুলের উপর ভুল রেখে উল্লেখিত রাষ্ট্রীয় সম্পত্তি ব্যক্তিমালিকানায় বিডিএস রেকর্ডের অন্তর্ভুক্তিমূলক পর্চা প্রদান করে রাষ্ট্রের পরিপন্থী কার্যক্রম পরিচালনা করায় প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হয়ে রাষ্ট্রের সাথে প্রতারণা করিয়াছেন বলে স্পষ্ট প্রতীয়মান। অথচ আর এস রেকর্ড সংশোধন না করে স্থানীয় ভূমিদষ্যুগণ ভূমি দখলে নিতে মাটি ভরাট করে ভূমির আদল পরিবর্তন চালিয়ে চালিয়ে যাচ্ছে, বর্তমানে কাশিমপুর ভূমি অফিসে কর্মরত আব্দুল লতিফ উল্লেখিত ভূমি বিষয়ে একেক সময় একেক প্রতিবেদন প্রকাশ করছেন বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়,আর দোষ চাপিয়ে দিচ্ছেন ঊর্ধ্বতন ভূমি কর্মকর্তাদের উপর ভূমি কর্মকর্তার বক্তব্য হল আমি উক্ত ভূমি বিষয়ের রাষ্ট্রপক্ষের হয়ে প্রতিবেদন দাখিল করিয়াছে এ ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন এসিল্যান্ড মহোদয়। অবস্থার প্রেক্ষাপটে গভীরতম তদন্ত সাপেক্ষে রাষ্ট্রীয় আইনের বিধি মোতাবেক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করিতে সংশ্লিষ্ট মহলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন সাধারণ মানুষ।